চিরতা ব্যবহারের ৫ টি সঠিক নিয়ম। চিরতার উপকারিতা সমূহ। চিরতা কেন খাবেন?

চিরতা ব্যবহারের ৫ টি সঠিক নিয়ম। চিরতার উপকারিতা সমূহ। চিরতা কেন খাবেন?

 ইউরিক অ্যাসিড ও শরীরের ব্যাথা দূর করতে চিরতার ব্যবহার। 

১/একটি লেবুর রসের সাথে চিরতা পাউডার ৫গ্রাম পরিমান ভালভাবে মিশিয়ে খেলে শরীরে সকল খারাপ অ্যাসিড ও শরীরের সকল ব্যাথা দূর হবে। যেমন ইউরিক অ্যাসিড জয়েন্টে ব্যাথা। 

চিরতা ব্যবহারের ৫ টি সঠিক নিয়ম। 

 কাশি ভাল করতে চিরতা । 

২/এমনি ভাবে সমপরিমান পিপল মূল ও  মধুর সাথে ৫গ্রাম পরিমা চিরতা পাউডার ভাল ভাবে মিশিয়ে দিনে ২ বার সকালে খালি পেটে ও রাতে খাবার খাওয়ার ২ ঘন্টা পরে খেলে সকল ধরণের কাশি দূর হয়। 

 দৃষ্টি শক্তি ও  মস্তিষ্কে শান্তি প্রদানে চিরতা।

৩/পাঁচ গ্রাম গাওয়া ঘি (দেশি গাভীর ঘী ) এর সাথে ৫ গ্রাম পরিমান চিরতা পাউডার মিশিয়ে খালি পেটে খেলে চুখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং আমাদের মনের একাগ্রতা বৃদ্ধি পায় ও মস্তিষ্কে শান্তি প্রদান করে চিরতা। 

চিরতা ব্যবহারের ৫ টি সঠিক নিয়ম। 

ম্যালেরিয়া, সোয়ানফ্লু, জ্বর,ও ব্যাথা থেকে বাঁচতে চিরতা।

৪/এমনি ভাবে ৫ গ্রাম পরিমান হলুদ  হর্তকীর (যে হরতকি দেখতে হলুদ বর্ণের হয় ) সাথে ৫ গ্রাম পরিমান চিরতা পাউডার মিশিয়ে খেলে আমাদের দেহের সকল জুড়া বা গিঁটে  ব্যথা দূর হয়। এবং নিয়মিত চিরতা ব্যবহার করলে আমাদের দেহে কখনও ম্যালেরিয়া, সোয়ানফ্লু, জ্বর,ও ব্যাথা জনিত সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যায়। 

মূত্র সংক্রান্ত সমস্যা দূর করতে চিরতা।

৫/আর চিরতা ৫ গ্রাম ও মিশ্রি ৫ গ্রাম এক সাথে মিশিয়ে খেল শরিলের সমস্ত রোগ সেরে যায় যেমন: কিডনি ঠিক হয়ে যায় পেটের সমস্যা সহ বিশেষ করে মূত্র সংক্রান্ত(প্রস্রাবের ) সকল সমস্যা দূর হয়ে যাবে। 

এই চিরতায় কোনো প্রকার পার্সপতিক্রিয়া নেই। আমাদের দেশের আদিবাসি লোকেরা সকল ক্ষেত্রে এই চিরতা ব্যবহার করে থাকেন। 

চিরতা ব্যবহারের ৫ টি সঠিক নিয়ম। 

ঔষধ ব্যাবহার বিধি: চিরতা বা সকল প্রকার আয়ুর্বেদিক ঔষধ ব্যাবহাররের ক্ষেত্রে আয়ুর্বেদ শাস্রঅনুসারে সকালে খালি পেটে ও রাতে খবর খাওয়ার ২ ঘন্টা পরে ব্যাবহার করা সর্বোত্তম। অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্ব।

সতর্কতা: সকল আয়ুর্বেদিক ঔষধ ব্যাবহাররের ক্ষেত্রে একাধারে ৩ মাস ব্যবহার করতে হবে। এবং  ৩ মাস পর ১৫-২০ দিন বাদ দিয়ে আবার ব্যবহার আরম্ভ করতে হবে (যদি রোগ সম্পূর্ণ সেরে না যায় )